পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ বিভিন্ন দাবিতে আন্দোলন করলেও সারা দেশে দলীয় প্রার্থী তালিকা ঠিক করে রেখেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। যদিও নেতাদের দাবি, এটি প্রাথমিক তালিকা। যেকোনও সময় তা পরিবর্তন হতে পারে। সবকিছু মাথায় রেখেই চলছে যাবতীয় প্রস্তুতি। নেতারা মনে করছেন, আগামী নির্বাচনে জামায়াত সরকার গঠনও করতে পারে। দলের জনসমর্থন বেড়েছে বলে তাদের দাবি। তবে অতীতের প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচনগুলোতে দলটির অর্জন কতটুকু, এককভাবে কয়টি আসনে তাদের উল্লেখযোগ্য ভোট রয়েছে, বিএনপির মতো দলকে বাদ দিয়ে জনগণ তাদের কেন বেছে নেবে, এ নিয়ে চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ। দেশের ৩০০টি আসনের মধ্যে অতীতের চারটি নির্বাচনের পরিসংখ্যান বিবেচনা করলে ৪৩টিতে মোটামুটি প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়তে পারে দলটি। দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এএইচএম হামিদুর রহমান আযাদ বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আমরা সরকার গঠন করতেই নির্বাচন করছি। আমাদের বিশ্বাস জনগণ এবার দাঁড়িপাল্লাকেই বেছে...