ভাষা আন্দোলনের অন্যতম ইতিহাসবিদ হিসেবে তিনি শতাধিক বই রচনা ও সম্পাদনা করেছেন। পেয়েছেন একুশে পদক, বাংলা একাডেমি পুরস্কারসহ অসংখ্য সম্মাননা। রবীন্দ্র-গবেষণায় তার অবদান দুই বাংলাতেই স্বীকৃত; কলকাতার টেগর রিসার্চ ইনস্টিটিউট তাকে দিয়েছে ‘রবীন্দ্রতত্ত্বাচার্য’ উপাধি।২০১৯ সাল থেকে দৃষ্টিশক্তি কমতে শুরু করলে অস্ত্রোপচার করা হলেও প্রত্যাশিত সুফল মিলেনি। ২০২৩ সাল নাগাদ প্রায় পুরোপুরি দৃষ্টিশক্তি হারান তিনি। এর আগে ২০২১ সালে পড়ে গিয়ে তার পা ভেঙে যাওয়ার পর থেকেই শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে।বাংলাদেশের সাহিত্য, সংস্কৃতি ও ভাষা আন্দোলনে অসামান্য অবদানের জন্য জীবনের শেষ প্রান্তে এসে তার উন্নত চিকিৎসা ও রাষ্ট্রীয় সহযোগিতার দাবি তুলেছিলেন দেশের বুদ্ধিজীবী মহল। ২০১৯ সাল থেকে দৃষ্টিশক্তি কমতে শুরু করলে অস্ত্রোপচার করা হলেও প্রত্যাশিত সুফল মিলেনি। ২০২৩ সাল নাগাদ প্রায় পুরোপুরি দৃষ্টিশক্তি হারান তিনি। এর আগে ২০২১ সালে পড়ে...