বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) লাইভ প্রতিবেদনে আল জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে। এই চারটি জাহাজের মধ্যে রয়েছে 'সামারটাইম-জং' এবং 'শিরিন'—যা মূলত আইনি সহায়তা দেওয়ার জন্য আইনজীবী বহন করছে। এছাড়াও, ফিলিস্তিনের জলসীমানায় প্রবেশ করা ফ্লোটিলার প্রথম জাহাজ 'মিকেনো' এবং 'মেরিনেট' এখনও যাত্রা অব্যাহত রেখেছে। তবে ইসরাইলের দাবি, গাজায় পৌঁছানোর আগেই সব জাহাজকে রুখে দিয়েছে দেশটি। ইসরাইলি নৌবাহিনীর বাধার মুখে ফ্লোটিলার বেশিরভাগ জাহাজের গতিপথ রুদ্ধ হলেও কয়েকটি জাহাজ এখনও গাজায় পৌঁছানোর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। এদিকে রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানায়, গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ৩৯টি নৌযান আটক করেছে ইসরাইলি বাহিনী। এসব নৌযানে ছিলেন বিদেশি ফিলিস্তিনপন্থি অধিকারকর্মী। তাদের মধ্যে সুইডিশ জলবায়ু কর্মী গ্রেটা থুনবার্গও আছেন। সুমুদ ফ্লোটিলার ৩৯ নৌযান আটক করেছে ইসরাইলসুমুদ ফ্লোটিলার ৩৯ নৌযান আটক করেছে ইসরাইলফ্লোটিলা সংগঠন গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার তথ্যমতে, আগস্টের শেষ দিকে যাত্রা...