বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) সকালে লাইভ ট্রেকারে দেখা যায় জাহাজটি গাজার জলসীমায় আছে। তবে এই নৌযাত্রার আয়োজকরা সংবাদমাধ্যম মিডেল ইস্ট আইকে জানিয়েছেন, তারা ওই জাহাজে থাকা কারও কাছ থেকে নিশ্চিত হতে পারেননি জাহাজটি গাজা উপকূলে প্রবেশ করেছিল কি না। তারা মূলত স্বয়ংক্রিয় আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম (এআইএস)-এর মাধ্যমে জাহাজটির অবস্থান জানতে পারেন। কিন্তু এরপর মিকেনো জাহাজটির সঙ্গে তাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এটি কোথায় কীভাবে আছে তারা তা জানেন না। আয়োজকরা বলেছেন তারা তিনটি পদ্ধতিতে জাহাজগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন। সেগুলো হলো স্বয়ংক্রিয় আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম, স্থল থেকে চালানো সিসিটিভি এবং রেডিও যোগাযোগ। এরমধ্যে স্বয়ংক্রিয় আইডেন্টিফিকেশন সিস্টেম থেকে তারা জানতে পারেন মিকেনো গাজার জলসীমায় ঢুকেছে। দখলদার ইসরাইল গতকাল রাত থেকে ফ্লোটিলার জাহাজগুলো আটক করা শুরু করে। আজ বৃহস্পতিবার ইসরাইলি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে দাবি করেছে,...