এদিকে, বিজয়ী দশমীতে পূজা উদযাপনের এদিন মন্দিরে মন্দিরে নারী ভক্তরা সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেন। মণ্ডপ ও মন্দিরে দুর্গার পায়ে সিঁদুর নিবেদন করেন তারা, যা ঐতিহ্যবাহী সিঁদুর খেলার অংশ হিসাবে পরিচিত। এই আচারটি দেবী দুর্গার শক্তির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে। তারপর হিন্দু নারীরা একে অপরের গায়ে সিঁদুর মাখিয়ে জীবনে সমৃদ্ধি কামনা করেন।অপরদিকে, বিসর্জনকে কেন্দ্র করে বরিশাল কীর্তনখোলা নদীর পাড় এবং আশপাশের এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ, সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, নৌ-পুলিশ ও কোস্টগার্ড সদস্য মোতায়েন করা হয়। প্রতিমা বিসর্জন উপলক্ষে বরিশাল মহানগর পূজা কমিটির পক্ষ থেকে অস্থায়ী প্রতিমা বিসর্জন মঞ্চ নির্মাণ করা হয় কীর্তনখোলার চরকাউয়া খেয়া ঘাটে।বরিশাল মহানগর পূজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক গোপাল সাহা জানান, কোন প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়াই এ বছর সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে দুর্গা উৎসব পালন করতে পেরে খুশি।...