গত ১৬ সেপ্টেম্বর এমন ঘটনা ঘটেছে রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার বিদিরপুরহাটে। ৪০ বছর আগে এই ব্যবসা শুরু করেছিলেন বাবুর বাবা ওয়ালিউল ইসলাম সেন্টু। ছেলে বাবুর মন ছিল ফুটবলে। গোলকিপার হিসেবে বেশ সুনামও করেছিলেন। ১৯৯৫ সালের দিকে বসতে শুরু করেন বাবার দোকানে। সংসারের হাল ধরতে গিয়ে আর পড়াশোনা হয়নি, খেলাধুলাও হয়নি। বাবার ব্যবসায় হাত পাকানোর পর ২০০৫ সালে বাবু নিজেই করেছিলেন আলাদা দোকান। শুরুতে ছোট্ট একটা কাঠের ঢোপে শুধু শিশুখেলনা আর কসমেটিক্স তুলেছিলেন। প্রায় শূন্য হাতে শুরু করা তার ব্যবসা গত ২০ বছরে বড় হয়েছিল। ছোট্ট ঢোপ ছেড়ে বড় দোকান ভাড়া নিয়েছিলেন। দোকানভরে কসমেটিক্স ও শিশুখেলনা ছাড়াও ছিল জুতা, স্যান্ডেল, শাড়ি-কাপড়, গার্মেন্টসামগ্রী। সেই দোকান পুড়ে যাওয়ায় দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ব্যবসায়ী বাবু। ব্যবসা শুরু করার পর কোনোদিন নিজের ইচ্ছায় দোকান বন্ধ রাখেননি বাবু।...