প্রায় তিন দশকের বেশি সময় ধরে শিঙাড়া বিক্রি করে যাচ্ছেন ভালুকার ভরাডোবা ইউনিয়নের রাস্তাগড়া গ্রামের বাসিন্দা হারিজ কুমার। ১৯৯০-৯২ সালের দিকে ব্যবসা শুরু করেন তিনি। তখন মাত্র ১ টাকায় বড় আকারের শিঙাড়া বিক্রি করতেন। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে দাম বেড়ে এখন দাঁড়িয়েছে ৩ টাকায়, তবে ক্রেতাদের আকর্ষণ একটুও কমেনি। বরং ‘৩ টাকার শিঙাড়া’র দোকান নামেই এখন পুরো এলাকায় তার পরিচিতি। হারিজ কুমার জানান, প্রায় ৩০ বছর ধরে এই ব্যবসার আয় দিয়েই তিনি সংসার চালাচ্ছেন। সন্তানদের পড়াশোনাও চলছে এর মাধ্যমেই। বড় মেয়ে হ্যাপি বর্তমানে ডিগ্রি পর্যায়ে পড়ছেন, ছেলে মোশাররফ ইন্টারমিডিয়েটে এবং ছোট মেয়ে হাসিমা এ বছর এসএসসি পরীক্ষা দিয়েছে। সন্তানরা প্রতিষ্ঠিত হলে ব্যবসা থেকে অবসর নেওয়ার ইচ্ছার কথাও জানান তিনি। শুধু দোকানেই নয়, তার শিঙাড়ার কদর সমানভাবে পার্সেলের ক্ষেত্রেও। ক্রেতারা দোকান থেকে...