জাপানের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তি (ইপিএ) চলতি বছরই সম্ভব হবে বলে মনে করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। দুই দেশের বাণিজ্য সম্ভাবনা আরও উজ্জ্বল করবে এই ইপিএ। এটি বাংলাদেশের সামনে সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলে দেবে বলেও মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তি বা ইপিএ হলো দুই দেশের মধ্যে একটি মুক্ত বাণিজ্য এলাকা বা এফটিএ তৈরির পরিকল্পনা। মুক্ত বাণিজ্য এলাকায় বিভিন্ন বাণিজ্যে বাধা, আমদানি কোটা, শুল্ক কমাতে এবং একে অন্যের সঙ্গে পণ্য ও পরিষেবার বাণিজ্য বাড়ানোর জন্য এ ধরনের চুক্তি দুটি দেশের পারস্পরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখে। এ চুক্তির জন্য ২০১৫ সালে যৌথ সমীক্ষা শুরু হয়েছিল। জাপানের সঙ্গে ইপিএ করতে গত ৩ থেকে ১২ সেপ্টেম্বর দরকষাকষি শেষ করেছে বাংলাদেশ। জাপানের রাজধানী টোকিওতে ওই আলোচনা হয়। আরও পড়ুনইপিএ বাস্তবায়নে বিকেএমইএর সহযোগিতা চায় জাপাননিজেরাই প্রশিক্ষণ দিয়ে বিনা...