এই ঘটনায় জমিলা বেগম ধাপেরহাট পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তবে দুই দিন আগে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে সুরুজকে টিনগুলো ফেরত দিতে বললেও এখনো কোনো প্রতিকার মেলেনি বলে অভিযোগ ভুক্তভোগী পরিবারের।মাছ শিকারে যাচ্ছিলেন ইউপি চেয়ারম্যান, পথে মৃত্যুঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ইদিলপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য রুহুল আমিন বলেন, ‘আমি নিজেও বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করেছি। কিন্তু সুরুজ মিয়া আমার কথাও শোনেনি। সে কাউকে পরোয়া করছেন না।’এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ স্থানীয় বাসিন্দা হাফিজ জানান, হতদরিদ্র পরিবারের মাথাগোঁজার ঘরের টিন খুলে নেওয়া অমানবিক ও অগ্রহণযোগ্য। আমি দ্রুত অভিযুক্তের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ইদিলপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য রুহুল আমিন বলেন, ‘আমি নিজেও বিষয়টি মীমাংসার চেষ্টা করেছি। কিন্তু সুরুজ মিয়া আমার কথাও শোনেনি। সে কাউকে পরোয়া করছেন...