বিশেষজ্ঞদের মতে, এই ত্রুটি শুধু চালক ও যাত্রীদের জন্য প্রাণঘাতী ঝুঁকি তৈরি করছে না, বরং কোম্পানির দীর্ঘদিনের নির্ভরযোগ্যতা নিয়েও নতুন প্রশ্ন তুলছে। ফোর্ডের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, নির্দিষ্ট কিছু মডেলের লো-প্রেশার ফুয়েল পাম্পে ত্রুটি রয়েছে। এই যান্ত্রিক সমস্যা গাড়ি চালানোর সময় হঠাৎ ফুয়েল পাম্প বন্ধ করে দিতে পারে। এর ফলে ইঞ্জিন হঠাৎ বন্ধ হয়ে যেতে পারে, গাড়ি স্টার্ট না-ও নিতে পারে, ড্যাশবোর্ডে ‘চেক ইঞ্জিন’ সতর্ক সংকেত ভেসে উঠতে পারে। সবচেয়ে বড় বিপদ হলো, গাড়ি চলন্ত অবস্থায় ফুয়েল পাম্প ব্যর্থ হলে হঠাৎ শক্তি হারাতে পারে ইঞ্জিন। এতে গাড়ির গতি ও নিয়ন্ত্রণে ব্যাঘাত ঘটে মারাত্মক দুর্ঘটনার ঝুঁকি তৈরি হয়। প্রত্যাহারের তালিকায় রয়েছে ফোর্ডের একাধিক জনপ্রিয় ও বহুল ব্যবহৃত মডেল। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ফোর্ড ব্রঙ্কো (২০২১, ২০২২), ফোর্ড এক্সপিডিশন (২০২২), ফোর্ড এফ-১৫০ (২০২১, ২০২২),...