কাতারভিত্তিক গণমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। ফ্লোটিলায় আটক ও ইসরাইলি হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে ইস্তাম্বুল, এথেন্স, বুয়েনস আইরেস, রোম, বার্লিন ও মাদ্রিদসহ বহু শহরে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়। বিভিন্ন দেশের সরকার ও নেতারা এই ঘটনাকে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন এবং মানবিক সহায়তার প্রতি নিষ্ঠুরতা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। তুরস্কের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইসরাইলি অভিযানকে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড হিসেবে উল্লেখ করেছে এবং বলেছে এটি আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছে। তারা আরও জানায়, নেতানিয়াহুর সরকার গাজাকে দুর্ভিক্ষের দিকে ঠেলে দিচ্ছে এবং এই ফ্লোটিলা হামলা তার ফ্যাসিবাদী সামরিক নীতিরই অংশ। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ ইসরাইলি বাহিনীর হামলাকে কাপুরুষোচিত আক্রমণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন এবং তিনি আটককৃতদের নিরাপদ মুক্তি ও মানবিক সহায়তার অবাধ প্রবেশের পক্ষে কথা বলেছেন। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম মালয়েশীয় নাগরিকদের দ্রুত মুক্তি দাবি করে বলেন, ইসরাইল শুধু ফিলিস্তিনিদের...