ঘন্টাব্যাপী চলা সভায় কেনো তিনি এই আসনে বা এলাকার উন্নয়নে তার ভূমিকা প্রসঙ্গে, সাংবাদিকদের প্রশ্নোত্তরে তিনি বলেন, ফরিদপুর-৪ আসনে আমি দলের নির্দেশে এখানে নির্বাচন করতে এসেছি। সদরপুরে প্রবাসীর সংখ্যা অনেক কিন্তু বেকারদের কোনো কর্মসংস্থানের জায়গা নেই। এলাকায়ও মাদকের ভয়াবহতা রয়েছে মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ করা না গেলেও যুব সমাজ ধ্বংস হয়ে যাবে। এলাকায় বিএনপির একাধিক প্রার্থীর জনসংযোগ প্রসঙ্গে বলেন, দল যাকে মনোনয়ন দিবে সেই হবে হবে। দলের নির্দেশ উপেক্ষা করে কেউ বিদ্রোহী হলে দলই স্বিদ্বান্ত গ্রহন করবেন। বিগত সময় সময় প্রসঙ্গে বলেন, আমি একজন নির্যাতিত রাজনৈতিক কর্মী। বিগত আওয়ামী সরকারের আমলে আমার নামে ১২৮ মামলা হয়েছে। মৃত্যুর মুখোমুখী হয়েছি অনেকবার। জেল জুলুম আর নির্যাতন আমার সঙ্গী ছিলো। অনেককেই হারিয়েছি। জীবন বাজী রেখে তবুও রাজনীতির মাঠে পিছপা হইনি। তিনি উপস্থিত গণমাধ্যমকর্মীদের সহযোগিতা...