স্থানীয় পূজা উদযাপন পরিষদের নেতারা জানান, গত কয়েক বছরে নিরাপত্তাজনিত কারণে কিছুটা উদ্বেগ ছিল। তবে এ বছর যৌথবাহিনীর সহযোগিতায় সবার মধ্যে স্বস্তি বিরাজ করছিল। পূজায় আগত হিন্দু সম্প্রদায়ের ভক্তরা আনন্দ-উচ্ছ্বাসের মধ্য দিয়ে পাঁচ দিনব্যাপী পূজা সম্পন্ন করতে পারায় উপজেলা প্রশাসন ও যৌথবাহিনীকে ধন্যবাদ জানান।কক্সবাজার সৈকতে দেশের সর্ববৃহৎ প্রতিমা বিসর্জনঅন্যদিকে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সচেতন মহল জানান, হাতিয়া একটি বহু ধর্মাবলম্বীর দ্বীপ। এখানে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি ঐতিহ্যগতভাবে বজায় আছে। দুর্গাপূজাকে ঘিরে মুসলিম, হিন্দুসহ সব সম্প্রদায়ের মানুষ একে অন্যকে সহযোগিতা করেছে। শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা উদযাপনে প্রশাসন ও যৌথবাহিনীর পাশাপাশি স্থানীয় যুবক ও স্বেচ্ছাসেবীরাও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। ফলে এ বছর হাতিয়ায় দুর্গাপূজা সত্যিকারের ধর্মীয় সৌহার্দ্য ও মিলনের উৎসবে পরিণত হয়েছে।নৌবাহিনীর কন্টিনজেন্ট হাতিয়া লে. সোয়েব রাফসান জানান, সারা দেশের মতো হাতিয়া নৌবাহিনী ও অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর...