কর্নেল হকের দাবি, ইউপিডিএফের এই কার্যক্রমের পেছনে রয়েছে সীমান্তপারের কিছু শক্তির ইন্ধন ও সহায়তা। তাঁর কথায়, সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো পার্বত্যাঞ্চলে চাঁদাবাজি, জোরপূর্বক সম্পত্তি দখল এবং অপহরণসহ বিভিন্ন অবৈধ কাজে জড়িত; এসব কর্মকাণ্ড অব্যাহত থাকায় পাহাড়ীয় জীববৈচিত্র্য ও স্থানীয় জনগণের জীবনযাত্রা বিপন্ন হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, পার্বত্যাঞ্চলের অস্থিতিশীলতা কৌশলে বৃদ্ধি করে দীর্ঘমেয়াদি ভূ-রাজনৈতিক ফল আঁকার চেষ্টা হতে পারে। রাওয়া চেয়ারম্যান সরকার এবং প্রশাসনকে কঠোর ভূমিকা নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, শুধুমাত্র সৈন্য মোতায়েন করলেই সমস্যা সমাধান হবে না; অঞ্চলের টেকসই শান্তি ও বিকাশের জন্য সিভিল প্রশাসন, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সামাজিক সমন্বয়ের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। তিনি স্থানীয় জনগণের মৌলিক অধিকার—শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা না হলে বিচ্ছিন্নতাবাদী মনস্তত্ত্বের জোর...