সুমুদ ফ্লোটিলা এবং সেখানে বাংলাদেশের সম্পৃক্ত হওয়ার খবরে গত কয়েকদিন ধরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যম সয়লাব। সেখানে কেবল যে উৎসাহিত করা হচ্ছে তাই নয়, আছে সমালোচনার পোস্টও। কিন্তু এবারই কি প্রথম এ ধরনের উদ্যোগ, আগে কখনও এত আলোচনা হয়নি কেন। গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ওয়েবসাইটের তথ্য বলছে, ২০১০ সাল থেকে গাজাতেই বেশ কয়েকবার উদ্যোগ নিয়েছে ফ্লোটিলা বাহিনী। সেসব বহরে সাংবাদিক, অধিকারকর্মীরা একেবারেই থাকতেন না তা নয়, এবার মিডিয়া ফ্লোটিলা ব্যাপারটাকে আলাদা করে অধিকসংখ্যক অধিকাকরকর্মীকে যুক্ত করা সম্ভব হওয়ায় যাত্রাটি বিশেষত্ব পেয়েছে। একইসঙ্গে ফিলিস্তিনের গণহত্যা নিয়ে প্রতিদিনের হত্যাচিত্র দেখে এ বিশ্বের মানবিক মানুষেরা দেশটির পক্ষে সংগঠিতভাবে আওয়াজ তোলা শুরু করেছে। এ কারণেও এবারের এই যাত্রা অনেক বেশি মনোযোগ ও সমর্থন পেয়েছে। এবারই প্রথম নয়, ‘ফ্রিডম ফ্লোটিলা’ বা ‘গাজার ফ্লোটিলা’ নামে আন্তর্জাতিকভাবে একাধিকবার...