পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি লোহার সাপল ও সেলাই রেঞ্জ জব্দ করেছে। ভুক্তভোগী আইনজীবী প্রবীর স্যানাল বলেন, “রাত ৯টার দিকে স্ত্রীকে নিয়ে পূজা মণ্ডপে গিয়েছিলাম। ফেরার পর রাত সাড়ে ১২টার দিকে দেখি দরজার তালা ভাঙা। ঘরে ঢুকে দেখি আসবাবপত্র এলোমেলো, আলমারির তালা খোলা, কাপড় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে। পরে খুঁজে দেখি আলমারিতে রাখা নগদ ১ লাখ টাকা ও প্রায় ৬ ভরি সোনার গহনা নেই।” তিনি আরও জানান, একই ভবনে বাড়ির মালিকসহ অন্যান্য ভাড়াটিয়ারা থাকলেও কেউ কিছু টের পাননি। তার অভিযোগ, স্থানীয় কোনো চক্র গতিবিধি অনুসরণ করে এ চুরির ঘটনা ঘটিয়েছে। অন্য ভুক্তভোগী মৃত্যু রঞ্জন সরকার জানান, মাত্র এক সপ্তাহ আগে তিনি ওই বাসায় ওঠেন। “আমি নাটোরে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করি। ছেলে কুষ্টিয়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে পড়াশোনার কারণে এখানে পরিবার নিয়ে থাকছি। সেদিন স্ত্রী-ছেলেকে...