নিজস্ব প্রতিবেদক : ইসরায়েলের নৌবাহিনী ১৩টি নৌযান আটক করার পরও গাজার উদ্দেশে যাত্রা অব্যাহত রেখেছিল গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার ৩০টি নৌযান। তবে এখন পর্যন্ত ওই ৩০টি নৌযানের মধ্যে মাত্র চারটির অবস্থান শনাক্ত করা গেছে। এগুলো হলো—শিরিন, সামারটাইম জং, মিকেনো এবং মেরিনেত্তি। আন্তর্জাতিক ট্র্যাকিং সংস্থা ফ্লোটিলা ট্র্যাকার ও সিএনএনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাকি ২৬টি নৌযানের কোনো তথ্য নেই—তারা যাত্রা অব্যাহত রেখেছে কি না, নাকি ইসরায়েল কর্তৃক গোপনে আটক হয়েছে, তাও অনিশ্চিত। শিরিন ও সামারটাইম জং নৌযান দুটি বহরের অংশ হলেও এতে কোনো ত্রাণসামগ্রী ছিল না; এতে ছিলেন আন্তর্জাতিক আইনজীবীরা, যারা ৩১ আগস্ট শুরু হওয়া গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা মিশনে আইনি সহায়তার জন্য যুক্ত হয়েছিলেন। অন্যদিকে মিকেনো ও মেরিনেত্তি ছিল পূর্ণমাত্রায় ত্রাণবাহী, এবং তারা গাজার উপকূলের খুব কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছিল। পরিকল্পনা অনুযায়ী, এগুলো বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ...