সরকারের এই অভিযান বাস্তবায়নে ইতোমধ্যে সবধরণের প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা ও উপজেলা টাস্কফোর্স। জেলা প্রশাসকের নেতৃত্ব উপকূলীয় এলাকায় চালানো হচ্ছে সচেতনামূলক প্রচারণা। জেলা মৎস্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, ইলিশসহ অন্যান্য মাছ আহরণে জড়িত জেলায় নিবন্ধিত জেলে প্রায় ৪৩ হাজার। মাছ ধরা বন্ধ থাকাকালীন সময়ে এসব জেলেদের ৪০ কেজি করে খাদ্যসহায়তা প্রদান করা হবে। আগামী এক সপ্তাহের মধ্যে জেলেদের কাছে পৌঁছে যাবে এই খাদ্যসহায়তা। এদিকে সাগর থেকে নদীর মিঠা পানিতে বছরের এই সময়ে ইলিশের বিচরণ ঘটে। যার ফলে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ষাটনল থেকে হাইমচর উপজেলার চরভৈরবী পর্যন্ত প্রায় ৭০ কিলোমিটার অভয়াশ্রম এলাকায় দিন ও রাতে অভিযান পরিচালনা করবে টাস্কফোর্স। প্রজনন রক্ষার এ ২২ দিন অভয়াশ্রম এলাকায় মাছ আহরণ, পরিবহন, বিপণন ও মজুত নিষিদ্ধ থাকবে। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকার করলে মৎস্য...