হর্স ট্রেনিং সেন্টার বা ঘোড়া চালানোর প্রশিক্ষণ সেন্টার বলতে যত জাঁকজমকপূর্ণ হওয়ার কথা তেমন কিছুই নয়। সেন্টারের চারপাশ বাঁশ দিয়ে ঘেরা। বড় আম গাছের ছায়ায় বিছানো হয়েছে কয়েকটা চেয়ার। এর পাশেই রাখা কাঠের টুল। এগুলোতে প্রশিক্ষণ নিতে আসা শিক্ষার্থীদের জন্য কাউবয় হ্যাট, সেফটি হেলমেট শোভা পাচ্ছে। বাঁশ বেতের ওপর ঝুলছে ব্রাইডল, স্যাডল, রেইন। সওয়ার করার সময় ঘোড়াকে নিয়ন্ত্রণ করতে এসব বস্তু ব্যবহার করা হয়। ঢাকার ৩০০ ফিটের রাস্তা থেকে নেমে পূর্বাচল ক্লাব পেরিয়ে কিছুদূর এগোলেই পাওয়া যাবে এই হর্স রাইডিং ট্রেনিং সেন্টার। দুপুরের রোদটা মাথার ওপর থেকে নেমে গেছে। বিকেল ৩টা থেকে শুরু হবে দিনের দ্বিতীয় শিফটের ক্লাস। জাহেদুল জানালেন, সপ্তাহের ছয়দিন ট্রেনিং চলছে। রোববার সাপ্তাহিক ছুটি। আমাদের সেন্টারে ‘রেগুলার রাইডিং’ এবং ‘ইকুস্ট্রিয়ান’ প্রশিক্ষণ চালু আছে। নতুন করে সেই পালকে...