একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন ও স্থানীয় সূত্রের দাবি অনুযায়ী, বিরূপ উদ্দেশ্যে বহুতল পরিমাণ—আনুমানিক দুই লাখ কোটি টাকার সমমূল্যের—জাল নোট বাংলাদেশে প্রবেশ করানোর একটি পরিকল্পনা চালু রয়েছে। স্থানীয়ভাবে এই চক্রের সঙ্গে যোগসাজশ রাখা দল ও কিছু বহির্বিশ্বের শক্তি নাম লেখানো হয়েছে বলে সংশ্লিষ্টরা মত প্রকাশ করেছেন। সূত্রের বিবরণ অনুযায়ী, এই নকল মুদ্রা তৈরির কাজে পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশের প্রযুক্তিগত সহায়তা রয়েছে। ওই এলাকায় ব্যবহৃত নোটের কাগজ ও টাঁকশাল-সম্পর্কিত যন্ত্রাংশও অপর দিকেই তৈরিই হওয়ার খবর পাওয়া গেছে—যার ফলে জাল নোটের গুণগত মিল নিখুঁত হওয়ার কারণে তা দেশে সহজে প্রবেশ করানো সম্ভব হচ্ছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। একাধিক সূত্র আরও বলেছে, কাগজ ও নোটের নকশার যথেষ্ট সাদৃশ্য থাকার কারণে জাল নোট রপ্তানির পর গোপন পথ ধরে বাংলাদেশে আনা হচ্ছে। এরপর বিভিন্ন হাতের বদলে বদলে এগুলো...