উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা বলেন, আক্রান্তদের অনেকের হাতের চামড়ায় ক্ষত তৈরি হওয়ার পর তারা চিকিৎসা নিতে গিয়েছিলেন। তবে সদর ও পারুল ইউনিয়নের বাইরে অ্যানথ্রাক্স আক্রান্ত হওয়ার কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। প্রতিদিন কসাইখানাগুলো চেক করা হচ্ছে এবং নতুন করে আর কেউ অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত হওয়ার তথ্য আসেনি।এদিকে অ্যানথ্রাক্স রোগীরা নিয়মিত সেখানকার হাসপাতালে আসার কথা জানার পর প্রায় ৫৩ হাজার গরুকে ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে। যদিও স্থানীয় কয়েকজন জানিয়েছেন, গত দুই মাসে অনেক জায়গায় গরু অসুস্থ হতে দেখা গেছে।চিকিৎসক ও বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশে যেভাবে রান্না করে মাংস খাওয়া হয়, তাতে অ্যানথ্রাক্সের জীবাণু থাকার সম্ভাবনা খুব একটা থাকে না। তবে রান্নার আগে যারা কাঁচা মাংসের সংস্পর্শে যান তাদের অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি থাকে।জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ মুশতাক হোসেন বলেন, অ্যানথ্রাক্সের চিকিৎসা আছে, তবে অসুস্থ গরুর মাংস জনস্বাস্থ্যের জন্য...