মিঠুনের জীবনে বিপদ ঘনিয়ে আসে গত ডিসেম্বরে। আগাম টাকা নিয়ে সিসি ক্যামেরা বসানোর অর্ডার নিয়েছিলেন। সেই টাকায় এক বন্ধুকে দিয়েছিলেন ক্যামেরা কিনতে। কিন্তু বন্ধু টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। তখন ঋণ করে ক্যামেরা কিনে দিতে হয় মিঠুনকে। দুর্ভাগ্যবশত ইনস্টলেশনের সময় ভুলে বেশি ভোল্টে সংযোগ দেওয়ায় সব ক্যামেরা পুড়ে যায়। কোম্পানি তখন ২ লাখ টাকা জরিমানা চাপায়। এভাবেই সাড়ে ৩ লাখ টাকার ঋণে ডুবে যান তিনি।এরপর একে একে বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নেন। গয়না বন্ধক রেখে ৫০ হাজার টাকা তুলেছিলেন মা রানীও। সুদের বোঝা এত বেশি ছিল যে, প্রতি মাসে ১০ হাজার টাকা শুধু সুদই শোধ দিতে হতো। এর মধ্যে ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি নেন তিনি। কিন্তু সেখানকার কালেকশনের টাকা বাসে চুরি হয়ে যাওয়ার পর ভেঙে পড়েন পুরোপুরি।শেষ পর্যন্ত জীবনের ভার আর বইতে...