মৃত গোপাল বিশ্বাসের ছেলে বিষ্ণুপদ বিশ্বাস বলেন, ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের পর সেনাবাহিনী ও জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নতুন ঘর নির্মাণসহ সংস্কার ও আসবাব দেওয়া হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে চাল ও নগদ টাকা দেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে কেউ খবর রাখে না। আমরা মতুয়া সম্প্রদায়ের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো মানবেতর জীবনযাপন করছি।সুন্দলী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বিকাশ রায় কপিল বলেন, মতুয়া সম্প্রদায়ের ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো সরকারি-বেসরকারিভাবে কিছু সহযোগিতা পেয়েছিল। তবে দুর্গোৎসবে তাদের জন্য কোনো সহযোগিতা আসেনি। তারপরও পরিষদের উদ্যোগে তাদের জন্য চেষ্টা করা হচ্ছে।এ ব্যাপারে অভয়নগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) আব্দুল্লাহ আল ফারুক বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে মতুয়া সম্প্রদায়ের অসহায় ওই পরিবারগুলোর জন্য পূজার মধ্যেই কিছু উপহার দেওয়া চেষ্টা করা হচ্ছে। সুন্দলী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান বিকাশ...