বিশ্বজুড়ে মৃত্যুর প্রধান কারণ হৃদরোগ। তবে হার্ট অ্যাটাক হঠাৎ করে ঘটে না—বরং বছরের পর বছর ধরে নানা ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ক্ষতির ফলে ধীরে ধীরে ঝুঁকি বাড়ে। দৈনন্দিন অভ্যাস, স্বাস্থ্যগত সমস্যা এমনকি জেনেটিক কারণও এর পেছনে দায়ী। সম্প্রতি কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের গবেষকদের একটি বৃহৎ গবেষণায় উঠে এসেছে, প্রায় সব বড় কার্ডিওভাসকুলার জটিলতার আগেই এক বা একাধিক ঝুঁকির উপস্থিতি পাওয়া যায়। পারাস হেলথের কার্ডিওলজি বিভাগের পরিচালক ও ইউনিট প্রধান ডা. অমিত ভূষণ শর্মা বলেন, বয়স ও পারিবারিক ইতিহাসের মতো কিছু কারণ বদলানো না গেলেও জীবনধারার নানা ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে এনে হৃদরোগ প্রতিরোধ সম্ভব। তিনি উল্লেখ করেন, সময়মতো সতর্ক হলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমানো যায়। তিনি যে ১৫টি জীবনধারা ও অভ্যাসকে হৃদযন্ত্রের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকর হিসেবে চিহ্নিত করেছেন তা হলো— ধূমপান ও পরোক্ষ ধূমপান...