দুই দশকেরও বেশি সময় আগে জাতীয় শিক্ষানীতিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তর আলাদা করার কথা বলা হলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। এবার গণঅভ্যুত্থানে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের সুযোগে আবার উঠেছে সেই প্রস্তাব। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর আলাদা হলে লাভ ও ক্ষতির প্রশ্নে মোটা দাগে দুই ধরনের মত এসেছে, তাতে ভেতরে ভেতের শিক্ষা বনাম প্রশাসন ক্যাডারের মধ্যে কর্তৃত্বের লড়াইয়ের আঁচ পাওয়া যায়। মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষকরা বলছেন, বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন না হওয়ায় তারা ‘বঞ্চিত’ হচ্ছেন এবং ‘ক্ষতিগ্রস্ত’ হচ্ছে মাধ্যমিক শিক্ষা। শিক্ষাবিষয়ক গবেষকদের মতে, শুধু পদ সৃষ্টি করে কিছু মানুষকে সুবিধা দেওয়ার জন্য নয়, শিক্ষার মানোন্নয়নের লক্ষ্যে আলাদা অধিদপ্তর গঠনের উদ্যোগ নেওয়া উচিত। মাধ্যমিক শিক্ষা পরিচালনায় মাধ্যমিকের জন্য প্রথমবার শিক্ষানীতিতে আলাদা অধিদপ্তরের প্রস্তাব আসে ২০০৩ সালে, অধ্যাপক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মিয়ার নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় শিক্ষা কমিশনের প্রতিবেদনে।...