০২ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০১ এএম | আপডেট: ০২ অক্টোবর ২০২৫, ১২:০১ এএম উত্তর: শৈশব, কৈশোর আর বার্ধক্যের মাঝে বয়ে যাওয়া সোনালি সময়কে যৌবন বলে। যৌবন মানব জীবনের টার্নিং পয়েন্ট। একজন মানুষের উত্থান-পতন নির্ভর করে যৌবনের শ্রম-সাধনা, সংযম-অসংযমের ওপর। যৌবনে পরিশ্রম করলে, সংযম-সঞ্চয় করলে বার্ধক্যে দুশ্চিন্তামুক্ত সুন্দর জীবন কাটানো সম্ভব। অযতœ-অবহেলা আর অসংযমে যৌবন পার করলে বুড়ো বয়সে কষ্টের বোঝা কাঁধে তুলতেই হবে। অসুন্দরভাবে পার করতে হবে জীবনের শেষ দিনগুলো। নিপুণ কারিগর মহান আল্লাহর অপার দান জীবন। জীবনের সুন্দর সমাপ্তির জন্য যেমন যৌবনে শ্রমসাধনার প্রয়োজন, তেমনি অনন্ত জীবন আখেরাতেও সুন্দর নিবাসের জন্য এই যৌবনেই সাধনা করতে হবে। একজন যুবক তার যৌবনকে প্রবৃত্তির চাহিদানুযায়ী অসৎ পথে ব্যয় করতে পারে, আবার মালিকের ডাকে সাড়া দিয়ে অন্তর্গঠনের সাধনায়ও মগ্ন হতে পারে। যুবক হেঁটে সিনেমা-থিয়েটার,...