মার্কিন বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের মতো মানুষের ত্বকের কোষ থেকে নেওয়া ডিএনএ ব্যবহার করে এবং পরে তা শুক্রাণুর সঙ্গে নিষিক্ত করে প্রাথমিক স্তরের মানব ভ্রূণ তৈরি করেছেন। এই পদ্ধতিটি বয়সজনিত বা রোগজনিত বন্ধ্যাত্ব কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করতে পারে, কারণ শরীরের প্রায় যেকোনো কোষকেই নতুন জীবনের সূচনা হিসেবে ব্যবহার করা সম্ভব। এমনকি এই প্রযুক্তির মাধ্যমে সমলিঙ্গ দম্পতিরাও তাদের নিজস্ব জিনগতভাবে সম্পর্কিত সন্তান পেতে পারেন। এই পদ্ধতিতে এখনও ব্যাপক পরিমার্জন প্রয়োজন—যা শেষ হতে অন্তত এক দশক সময় লাগতে পারে—তারপরই কোনো বন্ধ্যত্ব চিকিৎসা কেন্দ্র এটি ব্যবহারের কথা ভাবতে পারবে। বিশেষজ্ঞরা একে একটি উল্লেখযোগ্য বৈজ্ঞানিক সাফল্য হিসেবে বর্ণনা করেছেন, তবে তারা বলেছেন, বিজ্ঞানের এই নতুন সম্ভাবনাগুলো নিয়ে জনসাধারণের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনা করা প্রয়োজন। আগে প্রজনন ছিল খুবই সহজ একটি প্রক্রিয়া—পুরুষের শুক্রাণু নারীর ডিম্বাণুর সঙ্গে মিলিত হয়,...