দুর্নীতি দমন ও ব্যয়ের স্বচ্ছতা নিশ্চিতে অনলাইনের মাধ্যমে সব ধরনের সরকারি ক্রয় শুরু করেছে সরকার। এর মাধ্যমে কাগজে টেন্ডার জমা দেওয়ার দীর্ঘদিনের প্রথার অবসান হলো। নতুন অধ্যাদেশ অনুযায়ী, এখন থেকে বছরে প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার মূল্যের পণ্য, সেবা ও কাজের সব ক্রয় ইলেকট্রনিক গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট বা ই-জিপি সিস্টেমের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে। ২০২৫ সালের সরকারি ক্রয়বিধিতে দীর্ঘদিনের বিতর্কিত মূল্যসীমাও তুলে দেওয়া হয়েছে। এই মূল্যসীমা অনুযায়ী, পণ্য বা সেবার প্রাক্কলিত মূল্যের চেয়ে একজন ঠিকাদার সর্বোচ্চ ১০ শতাংশ বেশি বা কম দর দেওয়ার সুযোগ পেতেন। তার চেয়ে বেশি বা কম হলে সেই দর বাতিল হতো। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এই বিধান কাজে লাগিয়ে কারসাজি করা হতো।২০১১ সালে সরকারি ক্রয়ের জন্য ই-জিপি সিস্টেম চালু হয়। তবে বাংলাদেশ সরকারি ক্রয় কর্তৃপক্ষের (বিপিপিএ) তথ্য মতে, সরকারের বার্ষিক...