বিগত এক দশক অনেকটা আড়ালে থাকলেও ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিক অঙ্গনে দৃশ্যমানভাবে সক্রিয় হয়েছে। দেশীয় কার্যক্রমের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও দলটির উপস্থিতি বাড়ছে। শুধু সেপ্টেম্বরেই ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীন, রাশিয়া, ফ্রান্স, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, পাকিস্তান, ব্রাজিল, ফিলিস্তিন, সিঙ্গাপুর, আর্জেন্টিনা, ভুটানসহ অন্তত ১৯ দেশের রাষ্ট্রদূত ও কূটনীতিক জামায়াত নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এছাড়া চাইনিজ পিপলস ইনস্টিটিউট ফর ফরেন অ্যাফেয়ার্স ও ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের প্রতিনিধিরাও জামায়াতের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন। জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি হামিদুর রহমান আজাদ বলেন, দীর্ঘ ১৫ বছর আওয়ামী লীগ কূটনীতিকদের সঙ্গে দলের যোগাযোগে বাধা দিয়েছিল। এখন পরিস্থিতি বদলেছে। বিদেশি প্রতিনিধিরা জামায়াত সম্পর্কে জানতে চাইছেন এবং নানা অপপ্রচার নিয়ে সত্যতা খুঁজছেন। একইভাবে ইসলামী ছাত্রশিবিরের সঙ্গেও বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিদের যোগাযোগ বাড়ছে। সংগঠনের নেতারা ইতিমধ্যে চীন...