তিনি বলেছেন, ধর্মীয় শিক্ষা অবশ্যই মাদ্রাসাশিক্ষার কেন্দ্রবিন্দু থাকবে, তবে শিক্ষার্থীদের কর্মদক্ষতা বাড়াতে আধুনিক শিক্ষার উপাদানগুলোও সংযোজন করতে হবে। এ জন্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে একাধিক প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। প্রাচীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়া, ঢাকার ২৪৬তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আজ বুধবার আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন শিক্ষা উপদেষ্টা। ১৭৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার ২৪৬ বছরের ইতিহাসকে স্মরণ করে শিক্ষা উপদেষ্টা তার বক্তব্যে বলেন, দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় মাদ্রাসাশিক্ষা একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। লাখ লাখ শিক্ষার্থী এখান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করে সমাজ ও রাষ্ট্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখছেন। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা চাই এই শিক্ষাব্যবস্থাকে যুগোপযোগী, বাস্তবমুখী এবং আধুনিক রূপে গড়ে তুলতে। মাদ্রাসাশিক্ষার ঐতিহ্যে যুক্তিবিদ্যা, জ্যোতির্বিদ্যা, বিজ্ঞানচর্চা ও ধর্মবিদ্যা একসঙ্গে ছিল। আমরা চাই এই ধারাকে পুনরুজ্জীবিত করে আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সঙ্গে ধর্মীয় শিক্ষার একটি সমন্বিত...