স্মার্ট গ্লাস কেবল একটি গ্যাজেট নয়, বরং দৈনন্দিন জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হতে পারে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা পারবেন— * ফোন কল করা ও মেসেজ পাঠানো* স্মার্ট নেভিগেশন ব্যবহার করা* ভয়েস কন্ট্রোলের মাধ্যমে কাজ সম্পন্ন করা* হেডস-আপ ডিসপ্লে দেখতে পাওয়া* স্বাস্থ্য মনিটরিং করা স্মার্ট গ্লাস হবে হালকা, আরামদায়ক এবং সহজে ব্যবহারযোগ্য, ফলে আলাদা করে ফোন বের করার প্রয়োজন পড়বে না। বর্তমানে বিশ্ব প্রযুক্তি বাজারে শীর্ষে থাকা মেটা ও অ্যাপল স্মার্ট গ্লাসের উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। * *মেটা* ইতোমধ্যে বাজারে এনেছে রে-ব্যান স্মার্ট গ্লাস।* *অ্যাপল* কাজ করছে রিয়েলিটি প্রো হেডসেট নিয়ে। এগুলোকে ভবিষ্যতের স্মার্ট গ্লাস প্রযুক্তির প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ধরা হচ্ছে। স্মার্ট গ্লাসের পাশাপাশি নতুন এআই-চালিত ডিভাইসও স্মার্টফোনের...