জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই ও সেপ্টেম্বরে অ্যানথ্রাক্সের উপসর্গ নিয়ে পীরগাছায় দুজন মারা যান। একই সময়ে চারটি ইউনিয়নে অর্ধশতাধিক মানুষ আক্রান্ত হন। আক্রান্তদের অনেকেই অসুস্থ গরুর মাংস খাওয়া বা সংস্পর্শে আসার পর অসুস্থ হন। সেই সময় পরীক্ষাগারে গরুর মাংসের নমুনায়ও অ্যানথ্রাক্স শনাক্ত হয়েছিল।এ বিষয়ে পীরগাছা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মুহাম্মদ তানভীর হাসনাত জানান, এ পর্যন্ত প্রায় ৫০ জন রোগীর তথ্য তাদের কাছে আছে। এর মধ্যে ৩০ জন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। অধিকাংশ রোগী অ্যান্টিবায়োটিক চিকিৎসায় সুস্থ হয়ে উঠেছেন। তবে সাম্প্রতিক দুই মৃত্যুর কারণ সরাসরি অ্যানথ্রাক্স নয় বলে দাবি করেন তিনি।চিকিৎসকদের মতে, আক্রান্ত গবাদি পশুর রক্ত, মাংস, শ্লেষ্মা বা নাড়িভুঁড়ির সংস্পর্শে এলেই মানুষ অ্যানথ্রাক্সে আক্রান্ত হতে পারে। তবে এ রোগ মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায় না। প্রধান লক্ষণ...