গাছটির রাইজোম মোটা, পত্রবৃত্ত ঘন ও কাঁটাযুক্ত। পাতা অড়াখাড়িআবে ১২০-১৫০ সেমি গেলাকার এবং অখণ্ড। পাতার উপরের পৃষ্ঠ সবুজ ও মসৃণ। পাতার আকার বড় থালার মতো, যা এক নজরে দর্শককে মুগ্ধ করে। লিলির ফুল সাদা রঙের এবং সাধারণত রাত্রের বেলায় ফুটে; এর ফলের বীজ থেকে চারা উত্তোলন করা সম্ভব। গাছটি সাধারণত মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা, উত্তর গুয়েতেমালা ও দক্ষিণ ব্রাজিল অঞ্চলে জন্মায়। বিশাল পাতার কারণে এটি আমাজন অঞ্চলের একটি প্রতীক হিসেবে পরিচিত। পাতার নিচে ধারালো কাঁটা থাকে যা জলজ প্রাণীর আক্রমণ থেকে রক্ষা করে। এছাড়া পাতার মজবুত কাঠামোর কারণে ছোট শিশু পর্যন্ত এর ওপর দাঁড়াতে পারে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. শাহরিয়ার আহম্মেদ বলেন, ‘বিশ্বের অন্যতম বিস্ময়কর জলজ উদ্ভিদ হল ভিক্টোরিয়া অ্যামাজোনিকা। এর বিশাল পাতা, মজবুত কাঠামো এবং...