জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার ওপর আক্রমণ ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনা বেশি ঘটেছে দেশের ৪১ জেলার ৪৩৮ স্থানে। ৫০-এরও বেশি জেলায় ছাত্র-জনতার ওপর হামলা ও হত্যায় ব্যবহৃত হয়েছে মারণাস্ত্র (লেথাল উইপন)। মঙ্গলবার সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে দেওয়া জবানবন্দিতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. আলমগীর এসব তথ্য উল্লেখ করেন। এ সময় ট্রাইব্যুনালে প্রদর্শিত আলজাজিরার একটি প্রতিবেদনে তুলে ধরে বলা হয়, সাবেক এনটিএমসি’র মহাপরিচালক জিয়াউল আহসান শেখ হাসিনার দেওয়া একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে আন্দোলনকারীদের অবস্থান শনাক্ত করতেন। পরে র্যাবসহ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাদের তুলে নিয়ে নির্যাতন করতেন। শেখ হাসিনার শাসনামলে গুম হওয়া বেশিরভাগ ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়। আলামত গায়েবের অংশ হিসাবে হত্যার পর অনেকের লাশ সিমেন্টের ব্যাগ বেঁধে নদীতে ডুবিয়ে দেওয়া হতো। অপরদিকে বিবিসির প্রতিবেদনের বরাতে বলা হয়, একটি নথির তথ্য মতে যাত্রাবাড়ী এলাকায়...