রিয়ালের পক্ষে গোল করেও ব্যবধান কমাতে পারেননি এমবাপে ও আর্দা গুলার। গোটা ম্যাচেই বল দখলে এগিয়ে ছিল রিয়াল (৬৩%)। কিন্তু আক্রমণে ও ফিনিশিংয়ে অ্যাটলেটিকোর তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে। সিমিওনের দল যেখানে ১৩টি শট নিয়ে ৭টি লক্ষ্যে রাখতে সক্ষম হয়েছিল, রিয়ালের ৬টি শটের মধ্যে মাত্র দুটি ছিল লক্ষ্যে। এই ম্যাচ শেষে স্প্যানিশ মিডিয়া নতুন উপাধি দিয়েছে আলভারেজকে ‘এল ফেনোমেনো’, অর্থাৎ বিস্ময়।আলভারেজকে নিয়ে কোচ সিমেওনের ভাবনা ॥ এদিকে অ্যাটলেটিকো মাদ্রিদের কোচ দিয়েগো সিমিওনে বরাবরই তার দল গঠনে শৃঙ্খলা, চাপ ও সামর্থ্যকে গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। কিন্তু আলভারেজকে তিনি শুধু গোল করার যন্ত্র নয়, বরং একটি পূর্ণাঙ্গ আক্রমণভাগের চালক হিসেবে বিবেচনা করছেন। আক্রমণে তিনি যেমন বল জোগাড় করেন, পজিশনিংয়ে ভিন্নতা আনেন, তেমনি রক্ষণেও নিচে নেমে এসে চাপ কমাতে সাহায্য করেন। এই ভারসাম্যপূর্ণ ভূমিকাই তাকে কোচের...