জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ৬০ বছরের বেশি বয়সীদের প্রবীণ হিসেবে ধরা হয়। বয়স বৃদ্ধির জন্য তাদের নানা ধরনের শারীরিক ও মানসিক সমস্যার সৃষ্টি হয়। পরিবার ও সমাজে তাদের অবদান অনস্বীকার্য। তবুও তারা অনেক সময় অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে অবহেলার স্বীকার হন। বয়স বাড়ার সাথে সাথে তাদের উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, স্ট্রোক, কিডনি, হৃদরোগসহ ইত্যাদি অসংক্রামক রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। এই সময়ে যদি তাদের সঠিক যত্ন না নেওয়া হয়।তাহলে শারীরিক সমস্যার সাথে সাথে মানসিক সমস্যাও দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পেতে থাকে। পারিবারিক ও সামাজিক সাহায্য ছাড়া প্রবীণদের জীবন অসহনীয় পর্যায়ে চলে যেতে পারে। আগের মতো এখন আর যৌথ পরিবার তেমন দেখা যায় না। পরিবারের ছেলেমেয়েরা তাদের উচ্চশিক্ষা ও চাকরির জন্য পরিবার থেকে দূরে গেল তাদের জীবনযাপন শুরু করে। এতে একটা...