তিনি জানান, অসহায় ওই পরিবারের জীবিকার জন্য সাতটি দোলনা নতুন করে বানিয়ে সেট করে দেওয়া হয়েছে। বিএনপির এই উদ্যোগকে স্থানীয়রা স্বাগত জানিয়েছেন। তবে প্রশ্ন করেছেন অনেকে, ছাত্রদলের যে স্থানীয় নেতার বিরুদ্ধে এমন অমানবিক নিষ্ঠুরতার অভিযোগ উঠেছে, তার কী হবে? উল্লেখ্য রবিবার দুপুরে এই অমানবিক ঘটনাটি ঘটে। রাজুর দোলনা গুলো পুড়িয়ে দেওয়া হয়। মায়ের হাতের তৈরি এই দোলনায় গঙ্গামতি সৈকতে আসা পর্যটককে বিনোদন দিত রাজু। যে যা দিতেন তাই দিয়ে তাঁদের সংসারের ভরণ-পোষণ চলছিল। পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার গঙ্গামতি সৈকতের এই খবরটি সর্বত্র আলোচনা চলছে। পাশাপাশি তাৎক্ষণিক উদ্যোগ নেওয়ার কারণে মানুষ প্রশংসাও করছেন।সৈকতের বেলাভূমে ঝাউ গাছের সঙ্গে ঝোলানো দোলনায় পর্যটকরা দুললে জীবিকার যোগান জুটতো প্রতিবন্ধী রাজুর পরিবারের। কোনোদিন এক টাকাও জুটত না। আবার কোনোদিন পাঁচশ টাকাও পেত। ওখানকার টুরিস্টদের ব্যবহৃত একটি ওয়াশরুমও...