মেডিকেলের ওই রিপোর্টে স্বাক্ষর করেছেন ডা. জয়া চাকমা, ডা. মীর মোশাররফ হোসেন, ডা. নাহিদ আক্তার। জেলা সদর হাসপাতালের এক তদন্ত কর্মকর্তার বরাতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন স্বাস্থ্য বিভাগ সংশ্লিষ্ট সূত্র। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা বলেন, চিকিৎসকদের গঠিত তিন সদস্যের কমিটি নির্ধারিত পরীক্ষার পর কোনো ধর্ষণের আলামত পাননি। তবে খাগড়াছড়ি জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ছাবের সরাসরি কিছু না বললেও জানান, আমরা একটি প্রতিবেদন তৈরি করেছি, যা জেলা পুলিশ সুপারকে জমা দেয়া হবে। বিস্তারিত সেখান থেকে জানা যাবে। গত ২৪ সেপ্টেম্বর রাত ৯টার দিকে খাগড়াছড়ি সদর উপজেলার চেংগীলা এলাকায় এক কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ তোলা হয়। অভিযোগে বলা হয়, প্রাইভেট টিউশনের পর বাড়ি ফেরার পথে এক বা একাধিক ব্যক্তি কিশোরীকে মুখে চেতনানাশক প্রয়োগ করে নির্জন স্থানে নিয়ে যায় এবং নির্যাতন...