খালি চোখে মনে হচ্ছে ক্রীড়া উপদেষ্টার মধ্যস্ততায় যে সমঝোতার প্রস্তাব এসেছিল, তামিম-এর নেতৃত্বাধীন বিএনপিপন্থী প্যানেল শেষ মুহূর্তে এসে তা প্রত্যাখ্যান করাতেই বিপত্তি। অনেকেরই ধারনা তামিম যখন ৯ঃ ৩ অনুপাত (বিএনপিপন্থীরা ৯ আর সরকার পক্ষের ৩) না মানার প্রস্তাব দেন, বলেন- আমরা আর পরিচালক ভাগাভাগি করতে চাই না। আমরা সরাসরি পূর্ণ প্যানেল, ক্লাব ক্যাটাগরিতে ১২ পদের জন্যই নির্বাচন করতে চাই। তামিম এমন কথা বলতেই ক্রীড়া উপদেষ্টা বিগড়ে যান এবং তামিমদের নিজেদের মত করে নির্বাচনে অংশ নেয়ার কথা বলে বসেন। মূলতঃ তখনই পরিস্থিতি জটিল আকার ধারণ করে এবং তারই ফলশ্রুতিতে আবারও ১৫ ক্লাবের ওপর নিধেধাজ্ঞার খড়গ নেমে আসে। রাত পার হয়ে (আজ) মঙ্গলবার দুপুর নামতেই আদালতে রিট হয়ে যায় দুদকের অবজারভেশনে থাকা ১৫ ক্লাবের কাউন্সিলরদের বিরুদ্ধে।এদিকে আরও একটি ইস্যুও উঠে এসেছে। তাহলো,...