বিশ্ব পর্যটন দিবসে যখন বিশ্বজুড়ে প্রতিপাদ্য— “টেকসই উন্নয়নে পর্যটন”, তখনই বাংলাদেশের পর্যটকদের জন্য ভ্রমণ হয়ে উঠছে ক্রমেই কঠিন। সবুজ পাসপোর্টধারীরা বিদেশ ভ্রমণের শুরুতেই পড়ছেন নানা বিড়ম্বনায়—ভিসার জটিলতা, অতিরিক্ত কাগজপত্র, দীর্ঘসূত্রিতা এবং অনাস্থার কারণে প্রকৃত পর্যটকরাও বিপাকে পড়ছেন। দুবাই, কুয়েত, বাহরাইন, ওমান ও কাতার : ভিসা কার্যত বন্ধ। চীন : ভিসা মিললেও বিমানবন্দরে যাচাই-বাছাইয়ে অনেককে ফেরত পাঠানো হচ্ছে। থাইল্যান্ড : ভিসা পাওয়া যাচ্ছে, তবে সময় লাগছে বেশি। মালয়েশিয়া : ইমিগ্রেশন সন্দেহ হলে পর্যটক ফেরত পাঠানো হচ্ছে। ইউনাইটেড কনসালটেন্সি অ্যান্ড ট্যুরস-এর স্বত্বাধিকারী শেখ কামরুজ্জামান রনি জানান, “জুলাই আন্দোলনের পর বাংলাদেশিদের ভিসা জটিলতা আরও বেড়েছে। প্রকৃত পর্যটকরাও এখন নানা অনিশ্চয়তায় ভুগছেন।” বিদেশ ভ্রমণের মতো দেশের পর্যটন খাতেও বিড়ম্বনার শেষ নেই। কক্সবাজার, বান্দরবান, সিলেটসহ জনপ্রিয় স্পটগুলোতে হোটেল-রিসোর্টের ভাড়া অনেক সময় বিদেশের চেয়েও বেশি। মৌসুমে...