তাই পুষ্টিবিদরা চিনির বিকল্পে প্রাকৃতিক মিষ্টি খাওয়ার পরামর্শ দেন। যেমন- মধু:মধুতে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা হজমের স্বাস্থ্য উন্নত করে এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। বিশেষ করে শীতকালে মধু দিয়ে চা শরীরকে উষ্ণ রাখতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে বিশেষভাবে কার্যকর। গুড়:গুড়ের চা আয়রন, খনিজ পদার্থ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় গুড় চিনির একটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প। বিশেষ করে শীতকালে গুড়ের চা পান করলে শরীরের উষ্ণতা বৃদ্ধি পায় এবং ক্লান্তি দূর হয়। যষ্টিমধু:যষ্টিমধু প্রাকৃতিকভাবে মিষ্টি এবং এর অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। যষ্টিমধু দিয়ে তৈরি চা ঠান্ডা, কাশি এবং গলা ব্যথা উপশম করতে সাহায্য করতে পারে। এর সাথে দারুচিনি বা লবঙ্গ মিশিয়ে খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং স্বাদ উভয়ই বৃদ্ধি করে। খেজরের শরবত:খেজুরের শরবতে থাকে ফাইবার, আয়রন এবং প্রয়োজনীয় খনিজ যা...