গোবিন্দগঞ্জ থেকে মাসুম নামে এক হাতভাঙ্গা রোগী চিকিৎসা নিতে আসেন সেখানে। বগুড়ার দুপচাঁচিয়া থেকে আসা এক টিউমার রোগী বলেন, ‘লোকমুখে শুনে এসেছি, দেখি কি হয়।’স্থানীয় বাসিন্দা গোলাম রসুল বলেন, ‘এটা ইসলামবিরোধী কাজ। আমরা চাই গ্রাম থেকে এই প্রতারণা ব্যবসা বন্ধ হোক।’আরেক বাসিন্দা মহাতাব আলী প্রামাণিক বলেন, ‘এটা প্রতারণামূলক কাজ। কোনোভাবেই জায়েজ নয়। প্রশাসনের দ্রুত হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।’এ বিষয়ে কালাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার মাহফুজ আলম বলেন, ‘জিন দিয়ে চিকিৎসা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন প্রতারণামূলক। এটা কোনোভাবেই বিজ্ঞানসম্মত নয়। শুধু নিবন্ধিত চিকিৎসকরাই চিকিৎসা করতে পারেন।’কালাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শামিমা আক্তার জাহান বলেন, ‘গ্রামে একজন ব্যক্তি ভিন্ন পরিচয়ে জিন দ্বারা ঝাঁড়ফুঁকের মাধ্যমে চিকিৎসা দিচ্ছেন— এ বিষয়ে আমরা অবগত হয়েছি। কালাইয়ের নাগরিকদের প্রতি অনুরোধ, এ ধরনের অন্ধবিশ্বাসে যেন কেউ প্রভাবিত না হন। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে...