স্থানীয় জনপ্রতিনিধি (৭নং ওয়ার্ডের মেম্বার) দিলীপ হালদার বলেন, ঘটনাস্থলের চারদিকে কোনো রাস্তা নেই, বাঁশঝাড় থাকায় অপরাধীরা হয়তো সুচিত্রাকে হত্যা করে লাশ পুকুরে ফেলে দেয়। নিহতের বোন শিখা সরকার বোনের মৃত্যুর খবর শুনে এসে নিজেই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। বোনের কানে ও গলায় সোনার গহনা ছিলো। দুর্বৃত্তরা তাকে হত্যা করে সব নিয়ে গেছে। তিনি এ হত্যার সঙ্গে জড়িতদের খুঁজে বের করে দ্রুত শাস্তির দাবি জানান। স্থানীয় সূত্র জানায়, শারদীয় দূর্গাপূজায় মেয়ের জামাই বাড়িতে আসবে বলে রোববার সকালে বাজারে যান গৃহবধু সুচিত্রা সরকার। দুপুর গড়িয়ে বিকালেও বাড়ি না ফেরায় তার স্বামী রামা সরকার সন্ধ্যায় নবাবগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়রি (জিডি) করেন। মঙ্গলবার দুপুরে সুচিত্রার বাড়ির পাশে একটি পুকুরে ভাসমান অবস্থায় একটি লাশটি দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেন এলাকাবাসী। খবর পেয়ে নবাবগঞ্জ থানা পুলিশ...