ইরানের উপর ক্রমবর্ধমান চাপ দেশটিকে আরও বিচ্ছিন্ন করে তুলছে। আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার অর্থনৈতিক প্রভাব সরাসরি ইরানের জনগণের উপর পড়ারও আশঙ্কা রয়েছে। ২০১৫ সালের পারমাণবিক চুক্তির অধীনে ইরান আবারও অস্ত্র বাণিজ্য, তেল রপ্তানি, আন্তর্জাতিক ব্যাংকিং এবং আরও নানা কিছুর উপর আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞার মুখোমুখি হচ্ছে। একদিকে ইরান এবং অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, চীন এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে সম্পাদিত এই চুক্তি ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ন্ত্রণের বিনিময়ে তেহরানকে অর্থনৈতিক স্বস্তি এনে দিয়েছিল। তবে ২০১৮ সালে ডনাল্ড ট্রাম্পের অধীনে অ্যামেরিকা একতরফাভাবে চুক্তি থেকে বেরিয়ে এসে বিধিনিষেধ পুনর্বহাল করেছিল। অন্য রাষ্ট্রগুলো চুক্তিকে পুনরুদ্ধার এবং নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার কার্যকর রাখতে কাজ করেছিল। তবে এই বছরের আগস্টে, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স এবং জার্মানিচুক্তির শাস্তিমূলক প্রক্রিয়া আবার কার্যকর করার ব্যবস্থা নেয়। ইরানের বিরুদ্ধে ক্রমাগত অতিরিক্ত সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন করা, আন্তর্জাতিক পরিদর্শকদের...