কুমিল্লার ১১টি সংসদীয় আসনের মধ্যে জামায়াত বিশেষভাবে মনোযোগ দিচ্ছে ছয়টি এলাকায়। দলের নেতাকর্মীরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে পৌঁছে যাচ্ছেন। কুমিল্লা উত্তর জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি সাইফুল ইসলাম শহীদ বলেন, “পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে প্রতিটি ভোটের মূল্যবান হবে। তাই আমাদের প্রার্থী ও কর্মী সমর্থকরা সরাসরি ভোটারদের কাছে যাচ্ছেন।” দলীয় সূত্র জানায়, এই ছয়টি আসনে বিভিন্ন উপ-কমিটি ও পাড়া-মহল্লায় ইউনিট কমিটি গঠন করা হয়েছে। ফলে ভোটারদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ সহজ হচ্ছে। জামায়াত এবং অঙ্গ সংগঠনগুলো, ছাত্র, শ্রমিক, ব্যবসায়ী, মহিলা ও ওলামা ইউনিট ভোটারদের কাছে দলীয় প্রতীকের পক্ষে প্রচার চালাচ্ছে। দেশের প্রথম সারির একটি পত্রিকা জানায়, ফ্যাসিবাদ পতনের পর জামায়াত কুমিল্লায় গত এক বছরে তাদের সংগঠনকে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী করেছে। ডাকসু, জাকসুসহ ছাত্রসংসদ নির্বাচনে জয়লাভের ফলে দলের নেতাকর্মীদের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে। টার্গেট আসনে দলের প্রার্থীরা হলো—কুমিল্লা-৩...