স্টেট ডিপার্টমেন্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকার পাচার নির্মূলের জন্য ন্যূনতম মান সম্পূর্ণরূপে পূরণ করেনি, তবে এটি করার জন্য উল্লেখযোগ্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। সরকার পূর্ববর্তী প্রতিবেদনের সময়কালের তুলনায় কিছুটা বেশি প্রচেষ্টা দেখিয়েছে, তাই বাংলাদেশ টিয়ার ২ এ থেকে গেছে। এই প্রচেষ্টাগুলোর মধ্যে ভুক্তভোগী শনাক্তকরণ নির্দেশিকা এবং ফ্রন্টলাইন কর্মকর্তাদের জন্য মানসিক যত্নের প্রশিক্ষণ বৃদ্ধি এবং আনুষ্ঠানিকভাবে একটি এনআরএম গ্রহণ করা অন্তর্ভুক্ত ছিল। সরকার আরও পাচারের শিকার ব্যক্তিদের চিহ্নিত করেছে এবং তাদের সুরক্ষা পরিষেবাগুলোতে পাঠিয়েছে। তবে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে ন্যূনতম মান পূরণ করতে পারেনি। প্রতিবেদনে বলা হয়, সরকার কম পাচারকারীদের বিষয়ে তদন্ত ও বিচার করেছে এবং দোষী সাব্যস্ত করেছে। যৌন কাজে পাচার এবং জোরপূর্বক শিশুশ্রমসহ অভ্যন্তরীণ পাচারের অপরাধ মোকাবিলায় পর্যাপ্ত পদক্ষেপ নেয়নি। শ্রম পরিদর্শকদের অনানুষ্ঠানিক খাতগুলো পর্যাপ্তভাবে পর্যবেক্ষণ করার এবং শ্রম...