শুনানি শেষে মেঘনা আলম গণমাধম্যমে কথা বলেন। একপর্যায়ে তিনি কাঁদতে থাকেন। কেঁদে কেঁদে তিনি বলেন, তারা (রাষ্ট্রপক্ষ) আমার বিরুদ্ধে একটার পর একটা মিথ্যা বলে যাচ্ছে। তারা আমাকে সব মানুষের সামনে অপমান করে ছোট করে দিয়েছে। আদালতে যদি একটার পর একটা মিথ্যা বলতে থাকে, আমরা কীভাবে ন্যায় বিচার পাব? এরপর তিনি অঝোরে কাঁদতে থাকেন। এ সময় আসামিপক্ষের আইনজীবী মহসিন রেজা বলেন, আজ তদন্ত কর্মকর্তা আদালতে সময় চেয়ে একটি পিটিশন দেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, ফরেনসিক রিপোর্ট সম্পন্ন না হওয়ায় সময়ের আবেদন করেন। সে কারণে আজ পাসপোর্ট ফেরত চেয়ে আমাদের করা পিটিশন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন। ফরেনসিক রিপোর্ট ইচ্ছাকৃতভাবে দেরি করা হচ্ছে। উনি জামিন পেয়েছেন এপ্রিলের ২৯ তারিখে। পাসপোর্ট, মোবাইল ও ল্যাপটপের আবেদনের পর ২ মাস পার হয়েছে। একটি ফরেনসিক করতে দুই মাস...