চিকিৎসক ও নার্স সংকটে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন ভোলার দৌলতখান উপজেলার বাসিন্দারা। হাসপাতালের বেডে ২-৩ দিন ভর্তি থাকলেও অনেক সময় মেলে চিকিৎসা। এমনকী নেই বিশেষজ্ঞা কোনো চিকিৎসক। কয়েকটি বাদে অন্যান্য পরীক্ষাও এখানে করা হয় না। ফলে চিকিৎসা নিতে এসে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন রোগীরা। উপজেলাবাসীর চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে ১৯৬৮ সালের দিকে স্থাপিত হয় দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। বর্তমানে এর শয্যা সংখ্যা ৫০টি। প্রায় আড়াই লাখ মানুষের চিকিৎসাসেবার ভরসা দৌলতখান উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেক্স। কিন্তু বর্তমান চিকিৎসা ও নার্স সংকটে চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রোগীরা। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে ১৯ জন চিকিৎসকের পদ থাকলেও কর্মরত মাত্র দুজন। মেডিকেল অফিসার ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাসহ মোট চিকিৎসক তিনজন। এরমধ্যে একজন আসেন পার্শ্ববর্তী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে থেকে। ৩৪ জনের জায়গায় নার্স রয়েছেন মাত্র ১৩ জন।...