এর ধারাবাহিকতায় ঐতিহাসিক প্রতিরক্ষা চুক্তিতে স্বাক্ষর করে দুই মুসলিম দেশ সৌদি আরব ও পাকিস্তান। কাতারে ইসরাইলি হামলার এক সপ্তাহ পর সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরীফ রিয়াদে এই গুরুত্বপূর্ণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। উভয় পক্ষই এই চুক্তিকে একটি বিশেষ মাইলফলক হিসেবে আখ্যা দেয়। বহু বছর ধরে গালফ দেশগুলো যুক্তরাষ্ট্রকে প্রধান নিরাপত্তা গ্যারান্টর হিসেবে দেখে এসেছে। বাহরাইন, কাতার, কুয়েতসহ গালফ অঞ্চলে বড় বড় সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করেছে যুক্তরাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্র সবসময় ইরানের বিপরীতে সৌদি আরব ও গালফ মিত্রদের সমর্থন দিয়েছে। এর ফলে গালফ দেশগুলো মনে করত যে ইরান বা অন্য কোনো শক্তির আক্রমণ থেকে বাঁচতে যুক্তরাষ্ট্রই তাদের প্রধান ভরসা। তবে কাতারে ইসরাইলের হামলার পর পালটে যাচ্ছে আঞ্চলিক কূটনীতির হিসাব-নিকাশ। এবার সেই ইরানের পক্ষ থেকেই দেওয়া হলো সৌদি-পাকিস্তান...