পরিবার ও স্থানীয়দের অভিযোগ, ফাঁড়িতে নেওয়ার পরও নির্যাতন অব্যাহত থাকে। তার হাতের নখ উপড়ে ফেলা হয় এবং কপালে আঘাত করা হয়। আরও জানা যায়, নবীনগর থানার ওসি ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে অবহিত না করেই চারদিন ফাঁড়িতে আটক রাখা হয় তাকে। এ সময়ে অন্য আসামিদের জেলা হাজতে পাঠানো হলেও আব্দুল্লাহকে গোপনে ফাঁড়িতেই আটকে রাখা হয়। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে প্রথমে সলিমগঞ্জ অলিউর রহমান জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। তিনদিন চিকিৎসার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৮ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় আব্দুল্লাহ মারা যান। এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই সাকিল মিয়া বাদী হয়ে ২৯ সেপ্টেম্বর নবীনগর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় সলিমগঞ্জ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. মহিউদ্দিনসহ চারজনকে নামীয় আসামি এবং আরও ২০–২৫ জনকে অজ্ঞাত আসামি...